বিশেষ প্রতিনিধি :
টাঙ্গাইল ধনবাড়ি উপজেলা নির্বাচন অফিসে ভোগান্তির শেষ নেই। নাম পরিবর্তন থেকে শুরু করে আইডি কার্ড বানাতে গুনতে হয় মোটা অংকের টাকা। না হলে দিনের পর দিন অহেতুক কথা বলে এরিয়ে চলে অফিসের লোকজন। তেমনি ভোগান্তিতে পড়েছেন বীরতারা ইউনিয়ন এর স্থায়ী বাসিন্ধা সাংবাদিক ইব্রাহীম হোসেন।
গত ১৮ই জানুয়ারী সময়ের চিন্তা এর সাংবাদিক ইব্রাহিম হোসেন তার এন আই ডি কার্ড এর জন্য, সকল ধরনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের অরজিনিয়াল কপি প্রদান করলেও ডাটা এন্টি অপারেটর আগমগীর করেন নানা তালবানা।পরক্ষণেই সময়ের চিন্তার সম্পাদক সুলতান মাহমুদ কে জানালে সে ইউনো কে জানায়। এবং ইউনো বলেন আমি দেখছি।নির্বাচন অফিসার মনি শংকর রায় আবেদনকারীর মায়ের সাথে কথা বলে সত্যায়িত যাচাই করে, তার ছবি তুলতে বলেন আলমগীর কে। সব কিছু কম্পিটিল করার পরে তার হাতে খুশি হয়ে ৫শত টাকা দিয়ে চলে আসেন ইব্রাহিম। প্রায় ১৫ দিন চলে গেলে অনলাইন কপির জন্য আলমগীরের নাম্বারে কল করলে তিনি সাংবাদিকের সাথে দূর ব্যবহার করেন।এবং বলেন অফিসে এসে কথা বলেন এটা বলে ফোন কেটে দেন তিনি। এর প্রায় ১ মাসের মাথায় তাকে আবার কল করলে সে ফোন রিসিভ করে না।এবং সেই সাংবাদিকের ছোট বোনকে কল করে তথ্য সংগ্রহ করেন, তথ্যের একপর্যায়ে বলে তুমার বাবার নাম্বার দাও, এবং এও বলেন তুমরা কিন্ত ভেজালে পরে যাবা। ছোট বোন ভয়ে কল কেটে দেয়। তার বাবার সাথে কথা বলে সব কিছু পাওয়ার পরেও সে প্যাচ কষে আপনার শশুর বাড়ি দিনাজপুর কেনো? যেখানে আইডি কার্ড হয় বাবার পরিচয়ে।সেখানে টাকার জন্য সে বারং বার মায়ের বাড়ি নিয়ে টানা হেচরা করতেছে।এবং তিনি বীরতারা ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান ফরিদ সাহেবকে কল করে সাংবাদিক ইব্রাহিমকে সনাক্ত করতে বলে।
এবেপারে চেয়ারম্যান ফরিদ বলে আমি একজন জনপ্রতিনিধি আমার তো সবাইকে চিনা সম্ভব নয়। যেহেতু আমার পত্যায়ন আছে সেক্ষেত্রে তো এতোকিছুর প্রয়োজন হয় না।আর সে যেহেতু নারায়ণগঞ্জ চাকুরী করে, তবে এলাকার মানুষ চিনাজানা কম বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক।